আধুনিক হিসাব সমীকরণের মূল উপাদানগুলো হচ্ছে –
নোট
আধুনিক হিসাব বিজ্ঞানীগন লেনদেনকে হিসাব সমীকরণের মাধ্যমে বিবেচনা করে থাকেন। সমীকরণ হলো দুটি বীজগাণিতিক রাশি একটি সমান চিহ্ন দ্বারা প্রকাশ করা। অর্থাৎ, দুটি বীজগাণিতিক রাশির মান সমান হলে তাকে একটি সমীকরণ বলে। তাই হিসাব সমীকরণ হলো দুটি হিসাব পক্ষের সমান চিহ্ন দ্বারা প্রকাশ করা। অর্থাৎ, দুটি হিসাব পক্ষের মান সমান হলে তাকে হিসাব সমীকরণ বলে। সাধারণত হিসাব সমীকরণ কে নিম্নোক্ত ভাবে প্রকাশ করা হয়ঃ
A=L+P
এখানে, A= Assets (সম্পত্তি)
L= Liabilities (দায়)
P= Proprietorship (মালিকানাস্বত্ব)
অথবা, বিস্তারিতভাবে দেখানো হল, A=L+(C+I-E)
এখানে, A= Assets (সম্পত্তি)
L= Liabilities (দায়)
C= Capital (মুলধন)
I= Income (আয়)
E= Expense (ব্যয়)
P= Proprietorship (মালিকানাস্বত্ব)
অথবা, বিস্তারিতভাবে দেখানো হল, A=L+(C+I-E)
এখানে, A= Assets (সম্পত্তি)
L= Liabilities (দায়)
C= Capital (মুলধন)
I= Income (আয়)
E= Expense (ব্যয়)
অর্থাৎ, আধুনিক হিসাব সমীকরণের মূল উপাদানগুলো হচ্ছে - সম্পদ, দায় ও মালিকানা স্বত্ব।